1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

১৫৫ রানের লিড পেলো বাংলাদেশ

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৫ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৮৪ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক : ২১৪ রানে আয়ারল্যান্ডকে অলআউট করেছিল বাংলাদেশ। এরপর ব্যাটিংয়ে শুরুটা ভালো হয়নি ততটা।
পরে মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরি ও সাকিব আল হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজের ফিফটিতে বড় সংগ্রহই দাঁড় করিয়েছে স্বাগতিকরা।

মিরপুরের শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে একমাত্র টেস্টে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড। এই ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ১৫৫ রানের লিড পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে ২১৪ রানে অলআউট হয়েছিল আয়ারল্যান্ড, বাংলাদেশ করেছে ৩৬৯ রান।

প্রথম দিনের শেষ বিকেলে খেলতে নেমে মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই মার্ক অ্যাডাইয়ারের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরত যান নাজমুল হোসেন শান্ত। এরপর দিনের একদম শেষ বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফেরত যান তামিম ইকবাল। ৩৬ বলে ২১ রান করেন তিনি।

২ উইকেটে ৩৪ রান হারানো বাংলাদেশ দল দ্বিতীয় দিনে ব্যাটিংয়ে নামে। অপরাজিত মুমিনুল হকের সঙ্গী হন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু মুমিনুল বেশি দূর টানতে পারেননি দলকে। অ্যাডাইয়ারের বলে লেগ স্টাম্প ছেড়ে দেন তিনি, হন বোল্ড। ৩৪ বলে ১৭ রান করে সাজঘরে ফেরত যেতে হয় তাকে।

ক্রিজে এসে প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকান সাকিব। সেই আক্রমণের ঝাঁজ তিনি বয়ে নিয়েছেন পরেও। ৪৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি হাঁকান, মারেন নয় বাউন্ডারি। এই ব্যাটার ছুটছিলেন সেঞ্চুরির পথেও। ১৭০ রান নিয়ে লাঞ্চে যায় বাংলাদেশ।

বিরতি থেকে ফিরে আক্ষেপে পুড়তে হয় সাকিবকে। সেঞ্চুরি থেকে ১৩ রান দূরে থাকতে ম্যাকবির্নির বলে সুইপ করতে গিয়ে উইকেটরক্ষক লরকান টাকারের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। ১৪ চারে ৯৪ বলে ৮৭ রান করেন সাকিব।

সঙ্গী হারালেও ছয়ে নামা লিটন দাসকে নিয়ে রান তোলার গতি ঠিক রাখেন মুশফিক। মুশফিক পেয়ে যান টেস্ট ক্যারিয়ারের দশম সেঞ্চুরিও। অ্যাডায়ের বল কিপার ও স্লিপের মাঝ দিয়ে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে সেঞ্চুরি তুলে নেন এই ব্যাটার। দুই ম্যাচ পরই সেঞ্চুরির দেখা পাওয়া মুশফিক শুকরিয়া জানিয়ে সেজদা দিয়ে উদযাপন করেন।

এক পাশে মুশফিক মাইলফলকে পৌঁছালে লিটনও ছুটছিলেন হাফ সেঞ্চুরির পথে। কিন্তু সামনে এগিয়ে মারতে গিয়ে ৪৩ রানে ক্যাচ আউট হন তিনি, আগের বলেই টাকারের ভুলে বেঁচে গিয়েছিলেন নিশ্চিত রান আউট থেকে। এরপর মেহেদি হাসান মিরাজকে নিয়ে চা বিরতিতে যান মুশফিক।

বিরতির পর নেমে আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে ১৬৬ বলে ১৫ চার ও ১ ছক্কায় ১২৬ রানে ক্যাচ আউট হন মুশফিক। মিরাজ একপ্রান্তে লড়াই চালিয়ে গেলেও নিচের সারির ব্যাটাররা স্থায়ী হতে পারেননি। শেষ ব্যাটার হিসেবে ৮০ বলে ৫৫ রান করে আউট হন মিরাজ। ম্যাকব্রিনির ঘূর্ণিতে ৩৬৯ রানে শেষ পর্যন্ত অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..